মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০১৭

ঘূর্ণিঝড় ‘মোরার’ আঘাতে মঙ্গলবার ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজারে তিনজন, বান্দরবানের লামায় একজন ও রাঙ্গামাটিতে দুইজন। প্রতিনিধি ও সংবাদদাতাদের পাঠানো খবর।


 
কক্সবাজার প্রতিনিধি জানান, ঘূর্ণিঝড় মোরায় মঙ্গলবার কক্সবাজারে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।।তাদের মধ্যে দুইজন গাছ চাপা পড়ে ও একজন আতঙ্কে মারা গেছে বলে জানা গেছে। গাছ চাপা পড়ে নিহত দুইজন হলেন- চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারার পূর্ব ডোমখালীর রহমত উল্লাহ (৫০) এবং একই উপজেলার পূর্ব বড়হেউলা ইউনিয়নের সিকদারপাড়ার সায়েরা খাতুন (৬০)। অন্যদিকে কক্সবাজার পৌরসভার নুনিয়াচটা আশ্রয়কেন্দ্রে মরিয়ম বেগম (৫৫) আতঙ্কে মারা গেছেন।
 
লামা সংবাদদাতা জানান, বান্দরবানের লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের বৈদ্যভিটায় ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে গাছ চাপায় কেচিং থোয়াই (৪৫) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। মঙ্গলবার সকালে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে গাছ চাপায় আহত হলে কেচিং থোয়াইকে লামা হাসপাতালে আনা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়। মঙ্গলবার বিকেলে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে তিনি মারা যান।  কেচিং থোয়াই বৈদ্যভিটার অংবাইথোয়াইয়ের ছেলে। রুপসীপাড়া ইউনিয়নের ইউপি মেম্বার মো. আবু তাহের ঘূর্ণিঝড়ে গাছ চাপায় নিহত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
 
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি জানান, ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে বসত ঘরের ওপর গাছ পড়ে রাঙ্গামাটি শহরে স্কুলছাত্রী জাহিদা সুলতানা নাহিমা (১৪) ও হাজেরা বেগম (৪৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে 'মোরা' শুরু হলে শহরের ভেদভেদী ও আসামবস্তী এলাকায় বসত ঘরের ওপর গাছের ডাল ভেঙ্গে পড়লে গাছ চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই ওই দুজন মারা যান। রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মুহাম্মদ শওকত আকবর খান ওই দুইজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।

"মোরা"র ভয়ে বিড়ালের কোলে হাঁসের বাচ্চা লুকিয়েছে।


গ্রামে একটি কথা প্রচলিত আছে যে বিপদে পড়লে বাঘ ও হরিণে এক ঘাটে জল পান করে। এমনি একটি ছবি ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
 
তবে বাঘ ও হরিণের বদলে এখানে আছে একটি বেড়াল ও হাঁসের বাচ্চা। 
 
বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় মোরা আঘাত করার পরই ছবিটি বাংলাদেশী ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ওয়ালে দেখা যাচ্ছে।
 
তবে জানা গেছে ছবিটি ঘূর্ণিঝড় মোরার সময়কার কোথায় তোলা কিনা এটি নিশ্চিত নয়।
 
ছবিতে দেখা যায়, হালকা হলুদ রংয়ের হাঁসের বাচ্চাটি পরম যত্নে আগলে রেখেছে বেড়াল। যেন বেড়ালটি হাঁসের বাচ্চাটির জন্য পরম নির্ভরতার আশ্রয়।
 
ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করে রেজওয়ানা নুপুর নামে এক নারী লিখেছেন, সব ভাষাতেই ভালোবাসা নিজের মত করেই তার জায়গা খুঁজে নেয়।
 

বুধবার, ২৪ মে, ২০১৭

সরকারের ইতিমধ্যেই অনেক উন্নয়নের সফলতা দেখিয়েছে এবং বড় দুইটা প্রকল্প পদ্মা সেতু ও রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প সম্পাদন করলে ২০২১ সাল কেনো? আজীবনেও কেউ এই সরকারকে নামাতে পারবে না বলে মনে করেন আসমানি ঝুমুর।


যুব মহিলা লীগের কনিষ্ঠ ও বলিষ্ঠ নেত্রী আসমানি ঝুমুর।
সে চট্টগ্রাম ৩৯ নং ওয়ার্ডের আহবায়িকা হিসেবে আছে।
শুধু রাজনীতির মধ্যেই তার কার্যক্রম সীমাবদ্ধ নয়।
একই সাথে সমাজ সেবা মূলক কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে সে।
মহিলারা রাজনৈতিক দিক থেকে অনেক পিছিয়ে রয়েছে।
তাই সে বিভিন্ন ঘরোয়া মিটিং ও খোলা জায়গায় আলোচনা করে মেয়েদের বুঝান ও স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকল উন্নয়ন মূকল কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন।
স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোন সরকার দেশকে এতো সুন্দর ভাবে পরিচালনা করেনি ও দেশে এতো উন্নয়নের বীজ বোনাতে পারেনি।যা বর্তমান সরকার করেই চলেছে।
ঘরোয়া ও খোলা ময়দানে আলোচনা সভার একাংশ 
সরকারের ইতিমধ্যেই অনেক উন্নয়নের সফলতা দেখিয়েছে এবং বড় দুইটা প্রকল্প পদ্মা সেতু ও রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প সম্পাদন করলে ২০২১ সাল কেনো? আজীবনেও কেউ এই সরকারকে নামাতে পারবে না বলে মনে করেন আসমানি ঝুমুর।
তার নিজের কথা বলতে গিয়ে আসমানি ঝুমুর বলেনঃ
"আমি অত্যান্ত সাধারণ মনের একজন মানুষ।
বাস্তবকে ভালবাসি নিবিড় ভাবে ।জগৎ সংসারকে নিয়ে ভাবতে ও ভালোলাগে। আরও ভালোলাগে সকলের সাথে সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করতে।ভালোলাগে নিজের সমাজ বাঙালী সংস্কৃতিকে বুকে জড়িয়ে রাখতে।
ভালোবাসি মা, মাটি, দেশকে ।এজন্যই আমি বিশ্বাস করি
"দেশ আমাকে কি দিলো না ভাবিয়া আমি দেশকে কি দিলাম তাহা ভাবিতে হইবে"
বিশেষ বিশেষ দিবসের রাজপথের সংগ্রামের একাংশ       
তার স্বপ্ন আগামীতে মহিলা কাউন্সিলর হিসেবে দাড়াঁবার। কারন অসহায় নির্যাতিত নারীদের সহযোগিতা করাই তার মূল লক্ষ।
কারণ অনেক নারীই আজ নির্যাতিত নীপিড়িত ও বঞ্চিত।এছাড়াও হচ্ছে অনেক স্কুল কলেজের ছাত্রী ইফটিজিং এর স্বীকার।কিছু বখাটে ছেলেদের কারনে নারীরা ঠিকমতো রাস্তা ঘাটেও চলাফেরা করতে পারছে না।
আর্ত মানবতার সেবায় অনুদান দেওয়ার একাংশ 
এগুলো নিয়ে উপরোক্ত মহলেও অভিযোগ দিয়েও কোন আশাহতও ফল পাওয়া যায়নি।
তাই সে নিজ দ্বায়িত্বে এসব নির্মুল করার পদক্ষেপ নিতে চাইছে।যদিও তার পথ চলা কঠিন হবে।
তবুও সে এই সকল কাজে পিছিয়ে থাকতে নারাজ।
তার মত এমন উদ্দ্যেগ যদি প্রতি মহল্লায় মহল্লায় হতো তাহলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ আরোও সুন্দর ভাবে দ্রুত সমৃদ্ধশীল দেশ হিসেবে এগিয়ে যেতো।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি সন্ত্রাসে জড়িত থাকার কারণ দেখিয়ে কানাডার ফেডারেল কোর্টে দলটির এক কর্মীর রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন খারিজ হওয়ার কয়েক মাসের মাথায় একই রায় এসেছে ওই আদালতের আরেক বিচারকের কাছ থেকে।

গত ১২ মে প্রকাশিত ওই রায়ে বিচারক সাইমন ফাদারগিল বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন খারিজের বিরুদ্ধে বিচারিক পর্যালোচনার (জুডিশিয়াল রিভিউ) আবেদন নাকচ করেছেন। এখানে আপিলের জন্য যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণ পাওয়া যায়নি বলে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন তিনি।
এর আগে মোহাম্মাদ জুয়েল হোসেন গাজী নামে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক কর্মীর দেশটির ইমিগ্রেশন ডিভিশনের সিদ্ধান্ত পর্যালোচনার আবেদন খারিজ করেছিলেন কানাডার ফেডারেল আদালতের বিচারক হেনরি এস ব্রাউন।
অভিবাসন দপ্তরের সিদ্ধান্তে বলা হয়েছিল, আবেদনকারী জুয়েল হোসেন গাজী এমন একটি সংগঠনের সদস‌্য, যে দল ‘সন্ত্রাসে যুক্ত বলে মনে করার যৌক্তিক কারণ আছে’। সুতরাং কানাডার ইমিগ্রেশন অ‌্যান্ড রিফিউজি প্রোটেকশন অ‌্যাক্টের (আইআরপিএ) ৩৪(১) এর এফ ও সি ধারা অনুযায়ী তিনি সুরক্ষা পাওয়ার জন‌্য কানাডায় বসবাসের স্থায়ী অনুমতি পাওয়ার যোগ‌্য নন।
কানাডার আইনের ওই ধারায় বলা হয়েছে, কোনো ব‌্যক্তি যদি এমন কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত থাকেন, যে সংগঠন সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত ছিল, আছে বা ভবিষ‌্যতে থাকতে পারে বলে বিশ্বাস করার যৌক্তিক কারণ আছে, তাহলে তিনি নিরাপত্তাজনিত কারণে কানাডায় প্রবেশের অনুমতি পাবেন না। 
জুয়েল গাজীর জুডিশিয়াল রিভিউ আবেদনের শুনানি করে অভিবাসন দপ্তরের সিদ্ধান্তই সঠিক বলে গত ২৫ জানুয়ারি রায় দিয়েছিলেন বিচারক ব্রাউন।
একই আদালতের বিচারক ফাদারগিলও জুডিশিয়াল রিভিউ আবেদন খারিজের পিছনে একই কারণ দেখিয়েছেন। তবে ওই বিএনপি নেতার অনুরোধে সাড়া দিয়ে তার নাম প্রকাশ না করে নামের আদ্যক্ষর ‘এস এ’ লেখা হয়েছে রায়ে।   
‘কানাডায় রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন’- এই তথ্য প্রকাশ পেলে বাংলাদেশে তার জীবন নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়বে দাবি করে তিনি আদালতের কাছে নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন।
মামলার রায়ে বলা হয়, ‘এস এ’ আদ্যক্ষরের ব্যক্তি ২০০৪ সালে বিএনপির যুব শাখা জাতীয়তাবাদী যুবদলে যোগ দেন। ২০১২ সালে তিনি বিএনপির নির্বাহী কমিটির যুগ্ম সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালে তিনি কানাডায় এসে রাজনৈতিক আশ্রয় চান।
২০১৬ সালের আগাস্টে ইমিগ্রেশন ডিভিশন তার আবেদনের শুনানি করে ওই দিনই সিদ্ধান্ত জানায়। ‘এস এ’ নিজেকে বিএনপি নেতা হিসেবে দাবি করেছেন উল্লেখ করে ইমিগ্রেশন ডিভিশন তাকে কানাডায় প্রবেশের অযোগ্য ঘোষণা করে।
তাদের সিদ্ধান্তে বলা হয়, বিএনপি সন্ত্রাসে ছিল, আছে বা ভবিষ‌্যতেও থাকতে পারে-এমন ধারণা করার যৌক্তিক কারণ আছে। কাজেই বিএনপির সদস্য হিসেবে  ‘এস এ’ ইমিগ্রেশন ও রিফিউজি প্রোটেকশন অ্যাক্ট এর ৩৪ (১) (এফ) ধারা মোতাবেক  কানাডায় প্রবেশের অযোগ্য।
এই বিএনপি নেতার রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে বিচারক ফাদারগিল বলেন, ইমিগ্রেশন ডিভিশনের পর্যালোচনায় তিনি কোনো ভুল খুঁজে পাননি। কানাডার আইনে সন্ত্রাসের বিস্তৃত যে সংজ্ঞা দেওয়া আছে সেদিক থেকে বিএনপির হরতাল ডাকার উদ্দেশ্য ও ইচ্ছা, হরতালে যে সন্ত্রাস এবং স্বাভাবিক জীবনের বিঘ্ন ঘটেছে এবং এই কাজের (হরতালের)  ফলে সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার বিষয়ে বিএনপির সচেতনতা বিবেচনায় নিয়ে ইমিগ্রেশন ডিভিশন যুক্তিসঙ্গতভাবেই উপসংহারে পৌঁছেছে যে, বিএনপি হচ্ছে একটি সংগঠন যেটি সন্ত্রাসে লিপ্ত ছিল,আছে বা সন্ত্রাসে লিপ্ত হবে।

অর্ধশতক করেছেন তামিম ইকবাল ও সাব্বির রহমান, ঝড়ো ব্যাটিং করেছেন মাহমুদউল্লাহ। তাদের পেছনে ফেলে ত্রিদেশীয় সিরিজের শেষ ম্যাচের সেরা হয়েছেন ৪৫ বলে ৪৫ রান করা মুশফিকুর রহিম। এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান অবশ্য দেশের বাইরে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম জয়ের সব কৃতিত্ব দিলেন বোলারদের।

দলের ভীষণ বিপদের সময় ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন মুশফিক। ১ উইকেটে ১৪৩ থেকে ১৭ রান যোগ করতেই নেই তামিম ইকবাল, সাব্বির রহমান ও মোসাদ্দেক হোসেন। দলের সংগ্রহ দুইশ ছোঁয়ার আগেই নেই সাকিব আল হাসানও। বিপদে আবার হাল ধরলেন মুশফিক। ঠাণ্ডা মাথায় কোনো বাড়তি ঝুঁকি না নিয়ে এগিয়ে নিলেন দলকে। মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে দারুণ এক জুটিতে শেষ করে এলেন ম্যাচ।
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জয়ের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক আবারও জানালেন, চাপের মধ্যে ব্যাটিং করতে ভালো লাগার কথা।
“ওই সময়ে ব্যাটিং উপভোগ করেছি। তবে এই ম্যাচে জয়ের সকল কৃতিত্ব বোলারদের।”
“এক পর্যায়ে মনে হচ্ছিল, ওরা তিনশ রানের বেশি করবে। সেখান থেকে বোলাররা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। শেষ ১০ ওভারে ভালো করেছে, ওদের কম রানে বেধে রেখেছে। বোলারদের জন্য আমাদের ভালো করা দরকার ছিল। তা করতে পেরে খুশি।”
২৮ ওভার শেষে নিউ জিল্যান্ডের স্কোর ছিল ১ উইকেটে ১৫৬। সেখান থেকে তিনশ রান খুব কঠিন ছিল না। ৬ উইকেট হাতে নিয়ে শেষ ১০ ওভারে যায় নিউ জিল্যান্ড। ক্রিজে তখন ছিলেন রস টেইলর ও জিমি নিশাম। ব্যাটিংয়ে আসতে বাকি বিস্ফোরক কলিন মানরো। 
শেষ ১০ ওভারে দারুণ বোলিংয়ে মাত্র ৫৩ রান দেন বাংলাদেশের বোলাররা।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ঠিকঠাক প্রস্তুতির জন্য ত্রিদেশীয় সিরিজকে খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছিল বাংলাদেশ। স্বাগতিক আয়ারল্যান্ড ও নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি করে জয় নিয়ে ৮ দলের টুর্নামেন্টে খেলতে যাবে তারা। এমন প্রস্তুতিতে খুশি মুশফিক।
“চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য এটা খুব ভালো প্রস্তুতি।… এটা আমাদের জন্য খুব ভালো সিরিজ ছিল। আমি মনে করি, কিছু জায়গা আছে যেখানে আমরা এখনও উন্নতি করতে পারি। আশা করি, সেগুলো ঠিকঠাক করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভালো কিছু করতে পারবো।”




ইসলামপুরে বন্যার্তদের পাশে এবারও “আমরা ক’জন ফেইসবুক বন্ধু” এর সদস্যরা

জামালপুরের ইসলামপুরে বন্যা কবলিত অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছে, ফেইসবুক ভিত্তিক সংগঠন, আমরা কজন ফেইসবুক বন্ধু। সারা দেশের বন্যা পরিস্থিতির...