বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৭

এক নজরে জেনে নিন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন কাহিনী


শেখ হাসিনার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে। জাতির জনক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম
ফজিলাতুন্নেসার পাঁচ সন্তানের মধ্যে সবার বড় তিনি।
১৯৬৮ সালে খ্যাতনামা পরমাণু বিজ্ঞানী ডঃ এম. এ
ওয়াজেদ মিয়ার সাথে বিয়ে হয় তাঁর।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ভয়াল রাত্রিতে
সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু নিহত হলেও
তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে থাকায় বেঁচে যান তিনি ও
তাঁর বোন শেখ রেহানা। পরবর্তী ৬ বছর লন্ডন ও
দিল্লিতে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হয় তাদের
দু'বোনকেই।
১৯৮১ সালে তাঁর অনুপস্থিতিতেই সর্বসম্মতিক্রমে
আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। সেই
বছরের ১৭ই মে দেশে ফেরেন শেখ হাসিনা।
তিনিই প্রথম জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসনের
বিরুদ্ধ আওয়াজ তুলেন। তাঁরই নেতৃত্বে আওয়ামী
লীগ বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম শুরু
করে যার ধারাবাহিকতায় ১৯৯১ সালে স্বৈরাচারী এরশাদ
সরকারের পতন ঘটে।
দেশে গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হবার পর ১৯৯১
সালের সাধারণ নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগ বৃহত্তম বিরোধীদল হিসেবে
আত্মপ্রকাশ করে। বিরোধীদলীয় নেতা
হিসেবে তিনি সবসময় সোচ্চার ছিলেন বিএনপি
সরকারের দুঃশাসন আর নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে। অক্লান্ত
আন্দোলনের মুখে তৎকালীন বিএনপি সরকার বাধ্য
হয় সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই
নির্বাচন দিতে।
১৯৯৬ সালের ১২ই জুন অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে বিপুল
ভোটে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ এবং
জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন
করে। তাঁর সরকারের অন্যতম সাফল্য ছিল পার্বত্য
শান্তি চুক্তি। যুগ যুগ ধরে চলে আসা পাহাড়ি-বাঙালি
রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বন্ধে স্বাক্ষরিত হয় এই শান্তি
চুক্তি। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে স্বাক্ষরিত
গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি এই সরকারের অন্যতম
আরেকটি সাফল্য।
২০০১ সালে দেশের দেশের ইতিহাসের অন্যতম
বিতর্কিত নীলনকশার নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে
হারিয়ে দেয়া। সরকার গঠন করে বিএনপি-জামায়াতের ৪
দলীয় জোট আর এবং দ্বিতীয় বারের মতো
বিরোধীদলীয় নেত্রী নির্বাচিত হন
জননেত্রী শেখ হাসিনা। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট
গ্রেনেড হামলা সহ বেশ কয়েকবার তাঁকে হত্যার
চেষ্টা চালানো হয়। তবে সব অপচেষ্টাকে নস্যাৎ
করে দিয়ে জোট সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে
আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকেন শেখ হাসিনা।
এরপর আসে ১/১১। তথাকথতি তত্ত্বাবধায়ক
সরকাররে ২ বছরের শাসনামলে গ্রেপ্তার করা হয়
জননেত্রী শেখ হাসিনা। রাজনীতিতে সৃষ্টি হয়
নেতৃত্বশুণ্যতা; হুমকি মুখে পড়ে দেশের
গণতন্ত্র। গণরোষের মুখে এক পর্যায়ে তাঁকে
ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় তৎকালীন সেনা সমর্থিত
সরকার। বিরাজমান গণতন্ত্রের সঙ্কট কাটিয়ে ২০০৮
সালের ২৯শে ডিসেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে বিপুল
ভোটে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ
নেতৃত্বাধীন মহাজোট। গণতন্ত্রের নতুন এ
সন্ধিক্ষনে দ্বিতীয় বারের মতো দেশের
প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন জননেত্রী শেখ হাসিনা।
গণতন্ত্র ও উন্নয়নের নতুন এক যাত্রা শুরু করে
বাংলাদেশ।
সুযোগ্য নেতৃত্ব এবং অসাধারণ ধীশক্তির
স্বীকৃতি হিসেবে বহু আন্তর্জাতিক পুরষ্কার এ
সম্মাননা অর্জন করেছেন শেখ হাসিনা। তার মধ্যে
উল্লেখযোগ্য হলো:
সম্মানসূচক ডক্টর অব ল, ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান
ডক্টর অব লিবারেল আর্টস, এবারেট ডান্ডি
বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য
দেশিকাত্তোম, বিশ্বভারতী, ভারত
সম্মানসূচক ডক্টর অব ল, অস্ট্রেলিয়া ন্যাশনাল
ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া
সম্মানসূচক ডক্টর অব হিউমান লেটার্স, ব্রিজপোর্ট
বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্য
সম্মানসূচক ডক্টর অব ল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ফেলিক্স হোফে বোইনি শান্তি পুরষ্কার
পার্ল এস বাক পদক, ম্যাকন উইমেনস কলেজ,
যুক্তরাষ্ট্র
মাদার তেরেসা পদক
পল হ্যারিস ফেলো, আন্তর্জাতিক রোটারি
ফাউন্ডেশন

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ যাদের মধ্যে নাই তারা কিসের আওয়ামীলীগ? বলেছেন চট্টগ্রাম ৩৯ নং ওয়ার্ডের যুব মহিলা লীগের সভাপতি আসমানি ঝুমুর


সারা বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কে টিকিয়ে রেখেছে তৃণমূল নেতাকর্মীরা। অথচ তারা দল থেকে তেমন কোন মূল্যায়ন পাচ্ছে না। পাচ্ছেনা তেমন কোন সুযোগ সুবিধা।
অর্থ যেখানে আছে সেখানে আছে বড় বড় পদ পদবি আর সুযোগ সুবিধা।আর যারা দলের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে তারা পেয়ে যাচ্ছে অবহেলা নামক অভিশাপ।জানিনা তারা কখনো দলের থেকে সুযোগ সুবিধা পাবে কিনা কখনো।
বর্তমানে চলছে হাইব্রিডদের জয় জয়কার।
 নেতাদের সাথে সেলফি তুলে তুলে আর টাকা খরচ করে করে পদ পদবী দখল করে নিচ্ছে তারা।এদের থেকে জাতি কখনোই কিছু আশা করে না। আর এরা কখনোই অসহায় দুস্থ নিপীড়িত মানুষের পাশা দাঁড়াবে বলেও মনে হয়না।এরা হলো সুখের পায়রা।
দলের সুসময়ে এরা কোথা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসেছে কে জানে।দল যদি ক্ষমতায় না থাকে এদেরকেও আর পাওয়া যাবে না। এরা সাপের মতো খোসা বদল করে নিবে।
যারা দলের জন্য নিবেদিত প্রান তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলো অধ্যাপক অপু উকিল দিদি ও বর্তমান এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন আপু।
তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে পুলিশের শত লাঠি পেটা খেয়ে রক্তাক্ত হয়েও দল ছাড়েনি।
একেই বলে দলের প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসা।
যা সচরাচর এখন আর চোখে পড়েনা।


√দেশ আমাকে কি দিলো না ভাবিয়া আমি দেশকে কি দিলাম ভাবিতে হইবে√
এমন মনোভাব যাদের নেই তাদের থেকে কিছু আশাও করা যায়না বলে মনে করি।
বঙ্গবন্ধুকে ভালবাসি , প্রানপ্রিয় নেত্রীকে ভালবাসি ,দলকে ভালবাসি , দেশের অসহায় নিপীড়িত মানুষকে ভালবাসি তাই দলের দলের গুন গাই।
পরিশেষে বলতে চাই।
যতোদিন এ দেহে আছে প্রাণ
ততোদিনই গেয়ে যাবো জয় বাংলার গান।

যুব মহিলা লীগের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম অপু উকিল


বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক , সাবেক এমপি ও টক-শো স্পেশালিস্ট অধ্যাপিকা অপু উকিল।
সারা বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ঘুরে ঘুরে নারীদের উতসাহ ও উদ্দিপনার যোগান দিয়ে মহিলাদের একটি সুন্দর সুশৃঙ্খল প্লাটফর্মের ঠিকানা দিয়েছেন তিনি।
এতে যেনো তার বিন্দু পরিমাণ ক্লান্তিবোধ টুকুও নেই।
দিন রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি খুব সাহসিকতার ও দৃঢ়তার সাথেই।
এই জানুয়ারি মাসের ৯ তারিখ তিনি আমেরিকা সফর করে আসেন। এক যোগে আমেরিকার সকল সংগঠনের মেম্বারদের সাথে দেখা করে আসেন।
আসলে রাজনৈতিক জগতে নেতা বলেন আর মন্ত্রী বলেন কেউ তেমন পরিশ্রম করেনা বললেই চলে।পদ পেয়ে গেলে সবাই বসে বসে খালি ঝিমায় যা সত্যিই দুঃখজনক।
আর অপু উকিল এমনই এক ব্যাক্তিত্ব যিনি পদের আশা কখনোই করেন নি।
তিনি সবসময়ই চিন্তা করে গেছেন তার সহকর্মীদের কথা।
তার সহকর্মী কে কেমন আছে ,কার কোথাও অসুবিধা হচ্ছে কিনা।

আর উনার স্বামী অসিম দাস উকিলও চমৎকার একজন মানুষ । যে সবসময়ই তার সহধর্মিণীকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছেন।
এক কথায় তার কথা বলে বা কয়ে শেষ করা যাবেনা।
তবুও বলবো উনার মতো এতো সুন্দর নেত্রীত্বের অধিকারী নারী বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে হয়ে উঠুক।

আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশে তিনদিনের সরকারী সফরে মঙ্গলবার সকালে ভুটানের রাজধানী থিম্পু পৌঁছার পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা জানানো হয়েছে।


প্রধানমন্ত্রীকে ভুটানে লালগালিচা সংবর্ধনা
১৮/০৪/২০১৭
অটিজম বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশে তিনদিনের সরকারী সফরে মঙ্গলবার সকালে ভুটানের রাজধানী থিম্পু পৌঁছার পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা জানানো হয়েছে।
অটিজম এবং নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার বিষয়ক তিনদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন বুধবার ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে শুরু হবে।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী সেরিং তোবগে এবং থিম্পুতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জিষ্ণু রায় চৌধুরী বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান। এ সময় তাকে দুটি শিশু ফুলের তোড়া প্রদান করে এবং পরে প্রধানমন্ত্রীকে আনুষ্ঠানিক খাদার (স্কার্ফ) উপহার দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে ভুটানের সেনা সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে এবং তিনি গার্ড পরিদর্শন করেন। এ সময় দুদেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। খবর বাসস’
বিমানবন্দর থেকে বর্ণাঢ্য মোটর শোভাযাত্রা সহযোগে প্রধানমন্ত্রীকে লা মেরিডিয়ান থিম্পু হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ভুটান সফরকালে এখানেই অবস্থান করবেন। সেখানে ভুটানের রয়েল প্রিভি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান লিয়েনপো চেনকাব দর্জি তাকে অভ্যর্থনা জানান।

প্যারো বিমানবন্দর থেকে ভুটানের রাজধানীর ৭০ কিলোমিটার সড়কের দুপাশে দাঁড়িয়ে অসংখ্য মানুষ এবং শিশু-কিশোর দুই দেশের পতাকা হাতে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানায়।
সম্মেলন উপলক্ষে এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সফরকে স্বাগত জানিয়ে ভুটানের রাজধানী শহরকে বাংলাদেশ ও ভুটানের পতাকা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা ও প্রধানমন্ত্রীর বড় আকারের প্রতিকৃতি দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী সেরিং তোবগে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পূর্বে দুই দেশের মধ্যে জলবিদ্যুত, যোগাযোগ এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ে ৬টি চুক্তি স্বাক্ষরের কথা রয়েছে। শেখ হাসিনা হেজোতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ভিত্তিপ্রস্তরের ফলক উন্মোচন করবেন। বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘অটিজম ও নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার হিসেবে যোগ দেবেন। অপরাহ্নে প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে ভুটানের রাজা ও রানীর দেয়া এক ব্যক্তিগত ভোজেও যোগ দেবেন।
বিকেলে শেখ হাসিনা টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রার অংশ হিসেবে অটিজম ও অন্যান্য নিউরোডেভেলপমেন্ট সমস্যার যথাযথ সমাধানে সক্ষমতা অর্জন বিষয়ে উচ্চপর্যায়ের এক আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করবেন। শেখ হাসিনা হেজোতে বাংলাদেশ দূতাবাসের ভিত্তিপ্রস্তরের ফলক উন্মোচন করবেন।
বাংলাদেশ ও ভুটানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করছে। এতে কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে সূচনা ফাউন্ডেশন (সাবেক গ্লোবাল অটিজম), এ্যাবিলিটি ভুটান সোসাইটি (এবিএস) ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া কার্যালয়। সম্মেলনের প্রতিপাদ্য হচ্ছেÑ ‘এএসডি ও অন্যান্য নিউরোডেভেলপমেন্টাল সমস্যায় ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের জন্য কার্যকর ও টেকসই বহুমুখী কর্মসূচী’।
সম্মেলনে উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান ছাড়াও কয়েকটি কারিগরি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। সরকারী নেতৃবৃন্দ, নীতিনির্ধারক, বিশেষজ্ঞরা সম্মেলনে অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে কৌশলগত দিক নিয়ে আলোচনা করবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক, অটিজম এবং নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার বিষয়ক সরকারের জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন এবং সংশ্লিষ্ট সরকারী কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়েছেন।
তিনদিনের সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী বৃহস্পতিবার দেশে ফিরবেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে ভুটানের রাজধানী থিম্পুর প্যারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার সকালে তিনদিনের সরকারী সফরে ভুটানের রাজধানী থিম্পুর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে দ্রুক এয়ারের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট মঙ্গলবার সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

বিমানবন্দরে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোঃ শফিউল আলম প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।

মঙ্গলবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৭

সাক্কুকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা, সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ


জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলায় কুমিল্লার মেয়র বিএনপি নেতা মনিরুল হক সাক্কুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ঢাকার একটি আদালত।


এ মামলায় দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কামরুল হোসেন মোল্লা মঙ্গলবার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পাশাপাশি সাক্কুর স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ দেন। 
তবে এ মামলার অভিযোগ থেকে আদালত সাক্কুর স্ত্রী আফরোজা জেসমিনকে অব্যাহতি দিয়েছে বলে দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
সাক্কুকে গ্রেপ্তার এবং সম্পত্তি জব্দের অগ্রগতি জানিয়ে আগামী ৯ মে পুলিশকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন বিচারক।
দুদকের সহকারী পরিচালক শাহীন আরা মমতা ২০০৮ সালের ৭ জানুয়ারী ঢাকার রমনা থানায় এ মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে দুদকের সহকারী পরিচালক নুরুল হুদা গত বছর ৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, সাক্কু তার ঘোষিত আয়ের বাইরে চার কোটি ৫৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩৩ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন এবং এক কোটি ১২ লাখ ৪০ হাজার ১২০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।
মামলার এজাহারে সাক্কুর স্ত্রী আফরোজা জেসমিনকে আসামি করা হলেও অভিযোগপত্রে তাকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করে দুদক।
গত ৩০ মার্চ কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জয়ী হয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মত মেয়র হন বিএনপি নেতা সাক্কু।
Disqus seems to be taking longer than usual. Reload?

ইসলামপুরে বন্যার্তদের পাশে এবারও “আমরা ক’জন ফেইসবুক বন্ধু” এর সদস্যরা

জামালপুরের ইসলামপুরে বন্যা কবলিত অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছে, ফেইসবুক ভিত্তিক সংগঠন, আমরা কজন ফেইসবুক বন্ধু। সারা দেশের বন্যা পরিস্থিতির...